ইতালি ভিসা খরচ

ইতালি ভিসা খরচ

ইতালি ভিসা খরচ

ইতালি ভিসা খরচ নিয়ে আজকে আলোচনা করব। বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভিসা যেতে হলে কি করতে হবে, কত টাকা খরচ হবে, কোথায় আবেদন করবেন, কি কি লাগবে সব বিষয়ে জানুন এই আর্টিকেল থেকে। ইতালি খুবই সুন্দর একটি দেশ। ইতালি দেশটি ইউরোপে অবস্থিত।অর্থনৈতিক দিক থেকে হিসেব করলে ইতালি খুবই শক্তিশালী দেশ।

ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই মাথায় রাখবেন এখানে দুই ধরনের ভিসা। একটা সিজনাল আরেকটা হচ্ছে নন সিজনাল। যারা নন সিজনাল ভিসায় যাবে তারা সেখানে পার্মানেন্ট থেকে কাজ করতে পারবে। নন সিজনাল ভিসায় যেতে হলে অবশ্যই তাদের অতিরিক্ত কিছু যোগ্যতা লাগবে। আর যারা সিজনাল ভিসায় যাবে তারা সেখানে 6 – 9 মাস পর্যন্ত থাকতে পারবে। এখন আপনি এই সময়ে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং কত টাকা দিয়ে আপনার যাওয়া উচিত হবে এটা আপনাকে বিবেচনায় নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ 

তাছাড়া আরও অনেক ধরনের ইতালি ভিসার জন্য বাংলাদেশ থেকে আবেদন করা যায়। ফ্যামিলি ভিসা, দক্ষ কর্মী ভিসা,স্টুডেন্ট ভিসা, ব্যবসায়িক ভিসা, টুরিস্ট ভিসা,চিকিৎসা ভিসা, আত্মীয়-স্বজন ভিসা। তাই ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে সঠিক ধারনা থাকা দরকার। 

এবার জেনে নেওয়া যাক এই ভিসাগুলো সম্পর্কে কিছু তথ্য এবং ইতালি ভিসা খরচ

ইতালি দক্ষ কর্মী ভিসা/ইতালিতে কাজের ভিসা

নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের জন্য ইতালি দক্ষ কর্মী ভিসা দেওয়া হয়ে থাকে। তবে এই ভিসাটা অনেকটা ইতালি সিজনাল ভিসার মধ্যে পড়ে অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এই ভিসার মাধ্যমে থাকতে পারবেন। 

ইতালিতে ব্যবসায়িক ভিসা

যারা ইতালিতে ব্যবসা করতে চান তাদের জন্য ইতালি ব্যবসায়ীক ভিসাটি দেওয়া হয়। শুধুমাত্র ব্যবসায়ীরা এই ভিসাটির জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এই ভিসাটি নিতে পারবেন।

ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা 

যারা ইতালিতে শুধুমাত্র পড়াশোনার জন্য যেয়ে থাকেন তাদেরকে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা দেওয়া হয়ে থাকে। এই ভিসার মাধ্যমে তারা শুধু নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ইতালিতে পড়াশোনা করতে পারবেন। নিদৃষ্ট কিছু কাগজ পত্রের মাধ্যমে তারা ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ইতালি টুরিস্ট ভিসা /ইতালি ভ্রমণ ভিসা 

ইতালিতে যারা শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকেন তাদেরকে ইতালি টুরিস্ট ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। এই ভিসাটি এক ধরনের অস্থায়ী ভিসা। ভিসা তে দেওয়া সময় অনুযায়ী আপনি ওখানে ভ্রমণ করতে পারবেন।যারা ইতালিতে শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে চান তারা চাইলে ইতালি টুরিস্ট ভিসা ঠিক করতে পারেন।

ইতালি ভিসা করতে কত টাকা লাগে

আলাদা আলাদা দেশের প্রত্যেকটি আলাদা ভিসার জন্য ভিন্ন ভিন্ন চার্জ রয়েছে অর্থাৎ ভিসা তৈরী করতে ভিন্ন পরিমাণ এর টাকা খরচ হতে পারে। তাই এই ব্যাপারে অবশ্যই আপনার আগে থেকেই জেনে রাখা ভালো, তা না হলে প্রতারিত হবার সম্ভাবনা থাকতে পারে।

আরো কিছু ইতলি ভিসা ও ইতালি ভিসা খরচ

১) ফ্যামিলী ভিজিট ভিসাঃ

ইতালির ফ্যামিলী ভিজিট ভিসা করতে খরচ লাগে, ভিসা এপ্লিকেশন বাবদ খরচ হবে প্রায় ১২১৮০ টাকার মতো। বি. এফ. এস গ্লোবাল সার্ভিস চার্জ এর জন্য ১৬০০ টাকা। ব্যাংক ড্রাফট করতে লাগবে ২৩০ টাকা। এই সকল ব্যায় বহন করতে পারলে আপনি খুব সহজেই আপনার পরিবার পরিজন দের ইতালি ভ্রমণ করাতে পারেন। 

২) স্টুডেন্ট ভিসাঃ

 ইতালিতে প্রধানত তিন প্রকারের স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে থাকে, এদের একেক ধরনের ফি হয়। যেমনঃ

১. স্টুডেন্ট ভিসা সাব ক্লাস।

২. স্টুডেন্ট গার্ডিয়ান ভিসা। এই ভিসার প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে ত্রিশ হাজার থেকে পয়ত্রিশ হাজার টাকা।

৩. স্পেশাল ক্যাটেগরী স্টুডেন্ট ভিসা। এই ভিসার প্রসেসিং করতে তেমন কোনো আলাদা খরচ হয় না বললেই চলে।

৩) ওয়ার্ক ভিসাঃ

কাজের ভিসা নিয়ে প্রতিনিয়ত অনেক বাংলাদেশী নাগরিকরা ইতালি তে গমন করছে। কাজের ক্ষেত্র বিশেষ বিভিন্ন সময়ে এই প্রাইজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সাধারণত ভিসা বাবদ আপনার ১৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে।

ইতালি ভিসা প্রসেসিং/ইতালি ভিসা খরচ

ইতালি ভিসা প্রসেসিং এবং ইতালি ভিসা খরচ ব্যাপারটা অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করে থাকে।যারা শুধুমাত্র ইতালিতে সিজনাল ভিসায় যেতে চায় তারা সেখানে ৬ থেকে ৯ মাস থাকতে পারেন। ইতালি সিজনাল ভিসা করার জন্য তাদের মোট খরচ হয় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। ভিসার প্রকারভেদের ইতালি ভিসা খরচ বিষয়টা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।

আর আপনারা যদি ইতালিতে নন সিজনাল ভিসায় যেতে চান তাহলে এই ক্ষেত্রে আপনাকে আগে সিলেক্ট করতে হবে আপনি কোন ধরনের ভিসা নিতে চান। ইতালিতে নন সিজনাল ভিসায় যাওয়ার জন্য ইতালি ভিসা খরচ হতে পারে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। তবে আপনি যে ইতালিতে স্থায়ীভাবে থাকতে পারবেন এমন কোন ভিসা বাংলাদেশিদের জন্য ইতালিতে দেওয়া হয় না।

ইতালি ভিসা কিভাবে করতে হয় বা নিয়ম

ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে জানলাম এবার ইতালি ভিসার নিয়মাবলি সম্পর্কে জানব। ইতালি ভিসা তৈরীর নিয়ম গুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এক রকমই হয়ে থাকে কিন্তু তার পরও কিছু ভিন্ন ব্যাপার থেকে যায়। যেহেতু বেশ কিছু আলাদা আলাদা ধরনের ভিসা নিয়ে আমরা আজকে আলোচনা করছি তাই এদের আবেদন এর নিয়ম গুলোতেও কিছুটা পার্থক্য হওয়াটা এক দমই অস্বাভাবিক নয়। এখনকার আধুনিক প্রযুক্তি এর যুগে ভিসার জন্য অনালাইনে আবেদন করার কিছু খুব সহজ পন্থা রয়েছে।

আপনার ঠিক যেই ভিসা দরকার অর্থাৎ আপনার পছন্দ অনুযায়ী সঠিক ইতালির ভিসা বাছাই করে নিনঃ

আপনার আবেদন পত্রের সঙ্গে যে সকল ডকুমেন্টস গুলি জমা দিবেন সেগুলো বাছাই করে নিয়ে নিন। তার পাশাপাশি অ্যাপ্লিকেশন টি কত সময় ধরে নিতে পারবে এবং ভিসার ফি বাবদ আপনাকে কত টাকা জমা দিতে হবে সে সকল বিষয় সম্পর্কে অবগত হবেন।যে কোনো ভিসার জন্যই আবেদন করেন না কেনো  অবশ্যই আপনাকে ভিসা বিভাগের সকল প্রযোজ্য নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। আপনার নাগরিকত্ব, পরিদর্শন অভিবাসন, শিক্ষা অনুমতি, কাজের অনুমতি ইত্যাদির জন্য স্বাক্ষরকৃত ভাবে জমা দেওয়া সম্মতি ফর্ম টি আপনার আবেদন সহ দিতে হবে। তার সাথে করোনার ভেক্সিন নিয়েছেন, সেই সংক্রান্ত পত্রটি ও জমা দিবেন।

এখন আপনার ইতালি ভিসার জন্য করা আবেদন টি শুরু করুনঃ

ভিসার জন্য প্রযোজ্য আবেদন এর ফর্মটি সঠিক ভাবে ডাউনলোড করে নিতে হবে। এখন ডাউনলোড করা ফর্মটি  পূরণ করে নিন তারপর মুদ্রণ করে নিন। তারপর মুদ্রণ কৃত ফর্ম টি ভিসার আবেদন কেন্দ্রে নিয়ে সঠিক ভাবে জমা দিতে হবে।এখন বৈদ্যুতিন আবেদন পত্রটি সঠিক ভাবে পূরণ করতে হবে। পুরোটা ফর্ম এবং বারকোডের সাথে সংযুক্ত শিট গুলো একটি উন্নত মানের, সাদা এবং চকচকে ধরনের একটি কাগজের সাহায্যে কপি করে বের করে নিতে হবে।অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে যেনো ২ ডি এর বারকোড টি একটি স্বচ্ছ, সাদা, উন্নত মানের কাগজে কপি হয়ে বের হয় কারন হাতে লিখিত কিংবা অনুন্নত ফর্ম ভিসা অফিস থেকে গ্রহণ যোগ্য হবে না।আপনাকে ভিসা সম্পর্কিত সকল গোপনীয়তা নীতি এবং তার পাশাপাশি সম্মতি মূলক ফর্মটি পূরণ করে আসল আবেদন ফর্ম টির সাথে সঠিক ভাবে যুক্ত করতে হবে। তবে আপনি যদি আপনার ফর্মটি সঠিক ভাবে অন্তর্ভুক্ত করার কাজটি না করতে পারেন অর্থাৎ ব্যর্থ হন তাহলে আপনার আবেদনটি গ্রহনযোগ্য হবে না এবং এটি আপনাকে পুনরায় ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে।

আপনার ভিসা কেন্দ্রের সাক্ষাৎকারটি সঠিক ভাবে লিপিবদ্ধ করে নিনঃ 

আপনার ভিসা আবেদন এর কাজটি সম্পন্ন হয়ে গেলে এখন আপনার সাক্ষাৎকার সঠিক ভাবে, সঠিক সময়ে লিপিবদ্ধ করার পালা। সাক্ষাৎকার কনফার্ম করতে হলে অবশ্যই আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য দিতে হবে।অর্থাৎ সঠিক ভাবে আপনাকে আঙ্গুলের ছাপ দিতে হবে এবং এর সাথে সাথে পাস্পোর্ট সাইজের রঙিন ছবি দিতে হবে। এই ছবিটি আপনি চাইলে যেকোনো ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারেই তুলতে পারেন, সেটাই আপনার জন্য ভালো।ব্যাস এখন আপনার ভিসার জন্য করা অ্যাপয়েন্টমেন্ট টি বুক হয়ে গেলো। এখন আপনার ইমেইল এ আপনি একটি কনফার্মেশন মেইল পাবেন। যদি আপনি আপনার পরিবারের জন্য অর্থাৎ একাধিক সদস্য এর জন্য ভিসা চান তাহলে প্রত্যেকের জন্য আলাদা সাক্ষাৎকার লাগবে।অর্থাৎ আপনি যদি আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যের জন্য ভিসা নিতে চান সেক্ষেত্রে তাদের সবার জন্যই আলাদা ভাবে আবেদন করতে হবে  এবং সবার জন্য আলাদা কনফার্মেশন মেসেজ আসবে।

আপনার ইতালি ভিসা বাবদ প্রযোজ্য ফি প্রদান করুনঃ

ভিসা বাবদ যে পরিমাণ টাকা আপনাকে জমা দিতে হবে তা আবেদন শেষ হবার পর পরই জমা দিতে পারবেন। ফি প্রদান করে আপনার রিসিট নিয়ে নিতে ভুলবেন না। বিভিন্ন ভিসার জন্য আলাদা আলাদা ফি রয়েছে অবশ্যই আপনার ভিসার জন্য কত পরিমাণ ফি প্রযোজ্য তা দেখে নিবেন।যখন আপনি অনলাইনে আবেদন করতে নিবেন তখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার জন্য প্রযোজ্য ফি দেখে নিতে পারবেন এবং সেই পরিমাণ টাকা প্রদান করবেন। কখনোই এর কম বা বেশি ফি প্রদান করবেন না এবং কোন ভাবে প্রতারিত হবেন না।

আপনার জন্য নির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্ট টি তে যোগদান করুনঃ

আপনার ইতালি ভিসার জন্য করা আবেদন টি অনলাইন এ সম্পন্ন হয়ে গেলে সেই কপি ভিসা অফিসে জমা দিয়ে দিন। আর যদি অনলাইন আবেদন না করে থাকেন তাহলে আপনার প্র‍য়োজনীয় তথ্য সমূহ জমা দিন।

যদি বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে তথ্য দেওয়া হয় কিংবা অন্য সাধারণ পদ্ধতিতে, তাহলে আপনাকে একটি রসিদ দেওয়া হবে সেটা সংগ্রহ করতে ভুলবেন না। কারন সেই রসিদে আপনার ভিসার ট্র্যাকিং নম্বর দেওয়া হবে, যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ভিসা টি কতো পরিমানে অগ্রগতি হচ্ছে।

আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন টি ট্র্যাক করুনঃ

এখন আপনি একটি ইমেইল পাবেন এবং ইমেইলের মাধ্যমে জানতে পারবেন আপনার ভিসার কাজ ঠিক কতটুকু সম্পন্ন হলো এবং এখানে একটি লিংক থাকবে যার মাধ্যমে আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন আপনার ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন হচ্ছে কিনা কিংবা স্থগিত আছে কিনা। এছাড়াও আপনি একটি সঠিক মোবাইল নাম্বার প্রেরণ করবেন যেখানে আপনার ভিসা সংক্রান্ত সকল আপডেট এর মেসেজ গুলো আসতে পারে। এভাবেও আপনি আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন টি ট্র্যাক করতে পারেন।

আপনার ইতালির পাসপোর্ট সংগ্রহ করে নিনঃ

এখন আপনার প্রধান কাজ হবে ভিসা আবেদন এর অফিস থেকে আপনার বহুল কাঙ্খিত ইতালির পাসপোর্ট টি গ্রহণ করে নেওয়া। তার পাশাপাশি প্র‍য়োজনীয় সকল নথি চেক করে নিতে একদম ভুলবেন না৷ আপনি চাইলে আপনার পাসপোর্ট এবং অন্যান্য কাগজপত্র গুলো অতিরিক্ত চার্জের সাহায্যে কুরিয়ারে নিয়ে নিতে পারেন।

আপনার জন্য প্রস্তাবিত ইতালি তে প্রবেশ এর সঠিক তারিখ, প্রবেশ পথের বিশেষ সংখ্যা, প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ইতালি ভ্রমণ এর জন্য বৈধ কিনা এবং ভিসার সকল বিবরণ বিবেচনা করে পরীক্ষা করে নেওয়া আপনার একান্ত দায়িত্ব। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেনো কোনো ধরনের ভুল না হয়।

ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে শেষ কথা 

আশা করছি আপনি ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে সঠিক ধারনা পেয়েছেন। তবে বিদেশ যাত্রার ক্ষেতে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন । ইতালি ভিসা খরচ বা অন্য যেকোন কাজের বেলায় খারাপ লোক থেকে সতর্ক থাকুন। 
Md.Mahmud

আমার নাম মোঃ মাহমুদুল হাসান বাবু । আমি পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স এবং মাস্টার্স সম্পন্ন করেছি। এবং ইনফরমেশন টেকনোলজি বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছি । আমি বিজ্ঞান এবং টেকনোলজি নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করি । আমি আমার কাজের ফাঁকে ফ্রিল্যান্সিং ব্লগে লেখালেখি করি। 01921822498

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads