মাসিক বন্ধ করার উপায় । অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ

মাসিক বন্ধ করার উপায় । অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ
অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ

মাসিক বন্ধ করার উপায় । অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ

আমরা মহিলারা সবাই জানি আমাদের প্রতি মাসে নির্দিষ্ট সময়ে ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। ঋতুস্রাব যদি অতিরিক্ত হয়ে থাকে বা অনিয়মিত হয় এই বিষয়ে অনেকে জানা নেই তাই আজকে তাদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করব মাসিক বন্ধ করার 10 টি উপায় অতিরিক্ত ঋতুস্রাব  হওয়ার ১৫টি কারণ। অতিরিক্ত ঋতুস্রাব স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অতিরিক্ত ভিত্তুস্রাব কেন হয় এই বিষয়ে প্রত্যেকটি মহিলার অবশ্যই ধানারা রাখা উচিত। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অতিরিক্ত ঋতুর ছাপ কেন হয়। সকল বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনা করব। অতিরিক্ত ঋতুস্রাব কেন হয় যদি জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টের সঙ্গে থাকুন। আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করে নিন এবং বুঝে নিন মাসিক বন্ধ হওয়ার 10 টি উপায় অতিরিকু ঋতুস্রাব হওয়ার ১৫ টি কারণ।

অতিরিক্ত ঋতুস্রাব কেন হয়ঃ

আমরা জানি মহিলাদের নির্দিষ্ট একটি বয়স হলে ঠিক যেই সময়ে মেয়েদের মাসিক হয় প্রাকৃতিকভাবে ঋতু সাব হয়ে থাকে ক। তাদের নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয়ে থাকে আবার অতিরিক্ত চাপ হয়ে থাকে অনেকের আবার কম হয়ে থাকে অতিরিক্ত ঋতুর ছাপ কেন হয় ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

সাধারণত মহিলাদের ঋতুস্রাব ২৮ দিন পর পর হয়ে থাকে 28 দিনের সাত দিন আগে বা পরে অথবা 21 থেকে 35 দিন পরপর হলে তা যদি নিয়মিত বাঁদরদানে হয় তাকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয় তবে 21 দিনের আগে অথবা  ৩৫ দিনের পরে যদি হয় এবং তার তিন দিনের কম স্থায়ী থাকে এবং সাত দিনের বেশি স্থায়ী থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি অতিরিক্তঋতুস্রাব।

ঋতুস্রাব অতিরিক্ত কেন হয় এর কারণ গুলো জেনে নিনঃ

  • মানসিক চাপের কারণে অতিরিক্তঋতুস্রাব হয়ে থাকে।
  • যদি হঠাৎ করে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায় সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হতে পারে।
  • যদি কেউ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ও কপার টি ব্যবহার করে থাকে তাহলে  অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরচর্চা যদি করা হয় অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে।
  • জরায়ুর যদি টিউমার হয় সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হয়।
  • কোন মহিলার যদি থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে  অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হতে পারে।
  • যেসব মা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ায় সাধারণত তাদের অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হতে পারে।
  • যারা কিশোরী রয়েছে যদি তাদের শরীরে হরমোনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অতিরিক্ত ঋতু ছাপ হতে পারে।

মাসিক যদি ২০ দিনের বেশি হয় । যদি মাসিক ১০ দিনের বেশি হয় করণীয় কি । যদি মাসে সাত দিনের বেশি হয় করণীয় কিঃ

অনিয়মিত মাসিক হলে মাসে ১০ দিনের বেশি হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই দশ দিনের বেশি ২০ দিনের বেশি যদি মাসিক হয়ে থাকে সেসবের করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব নিচে উল্লেখ করা হবে জেনে নিন এবং সাত দিনের বেশি যদি হয়ে থাকে।

সাধারণত যাদের 10 দিনের বেশি মাসিক হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য প্রথমে অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যাগুলো আলোচনা করব।

১. অনিয়মিত ঋতুস্রাব যদি হয় তাহলে এক মাসে রক্তপাত বেশি হতে পারে। আবার অন্য মাসে রক্তপাত কম হতে পারে প্রথমে এই সমস্যাটি দেখা দেয়।

২. যদি অনিয়মিত মাসিক হয় তবে সন্তান ধরনের ক্ষমতা কমে যেতে থাকে। অনিয়মিত মাসিক হলে সন্তান নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হয়ে যায়।

৩. অনিয়মিত মাসিক হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে মানসিক চাপ দূর তা মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকা।

৪. নিয়মিত সব হওয়ার ফলে বেশি সময় ধরে রক্তপাত হওয়া ও মানে বেশি রক্তপাত হওয়া সম্ভাবনা থাকে।

মাসিক ১০ দিনের বেশি হলে করণীয় কি জেনে নিনঃ

১. মাসিক যদি অনিয়মিত হয় এবং 10 দিনের বেশি স্থায়ী থাকে তাহলে প্রথমেই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

২. যদি কখনো সাত দিনের বেশি মাসিক হয় তার করণীয় স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের দিকে বেশি নজরদারি দিতে হবে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব কেন হয় সেহেতু আগে থেকে আমরা স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করব।

৩. অনিয়মিত মাসিক হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে দুশ্চিন্তা করা এটি হচ্ছে অন্যতম কারণ। যদি কখনো অনিয়মিত বা অতিরিক্ত মাত্রায় রক্তপাত হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে দুশ্চিন্তা এবং মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে।

৪. অবশ্যই অবশ্যই শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে কারণ শরীরের ওজন যদি কমে যায় সে ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিক হতে পারে এবং শরীরের ওজন যদি বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রেও মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।

৫. অনিয়মিত মাসিক হলে অবশ্যই আপনাকে নিয়মমতো ব্যায়াম করতে হবে। মনে রাখতে হবে ব্যায়াম যেন আপনার শরীরে অতিরিক্ত না হয়। আপনার শরীর যেই ব্যায়ামগুলো  সহ্য করতে পারবে ঠিক সেই ব্যায়ামগুলো করতে হবে।

৬. মিষ্টি জাতীয় খাবার ফাস্টফুট ইত্যাদি এসব থেকে এড়িয়ে চলতে হবে এর সঙ্গে অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া যাবেনা বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়ঃ

অনেক সময় দেখা যায় অনেক মহিলাদের অতিরিক্ত মাসিক হয়ে থাকে ।অতিরিক্ত মাসিক হওয়ার সমস্যা কি দিন দিন বেড়েই চলছে । তাই অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার উপায় জেনে নিন। ঘরোয়া পদ্ধতি থেকে আমরা যেন খুব সহজে অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করতে পারি অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার জন্য অবশ্যই আমাদের কিছু করণীয় পদ্ধতি জানতে হবে চলুন জেনে নেই।

নিচে উল্লেখ্য করা হলো অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সমূহঃ

  • কাঁচা পেঁপে
  • কাঁচা হলুদ
  • দারচিনি
  • আদা
  • এলোভেরা
  • অ্যাপেল সিডার ভিনেগার
  • নিয়মিত শরীরচর্চা
  • শাক-সবজি ফলমূল জুস
  • এসব ব্যবহার করুন অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার জন্য।
কাঁচা হলুদের ব্যবহারঃ সাধারণত আমরা হলুদ ব্যবহার করে থাকি খাবারের কিন্তু প্রাচীনকাল থেকে হলুদ দিয়ে চিকিৎসা করা যায় এটা আমরা সবাই জানি। কাঁচা হলুদ অনিয়মিত মাসে নিয়মিত করতে সাহায্য করে যদি অনিয়মিত মাসিক হয় জরায়ুর মাংস বেশি সংকোচ প্রসারণ নিয়ন্ত্রণ করতে দিতে থাকা এন্টি এনফোলোরিজিশন এবং মাসিকে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

কাঁচা পেঁপেঃ কাঁচা পেপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির উপাদান। যাদের মাসিকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেতে পারে তাহলে মাসিক নিয়মিত হতে সাহায্য করবে তবে মাসিক চলাকালীন অবস্থায় কাঁচা পেঁপে খাওয়া যাবেন অন্য সময় খেতে হবে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ রক্ত যদি সুগারের মাত্রা কম বেশি হয় তাহলে মাসিক নিয়মিত হতে পারে। প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি যার রক্ত থাকা ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে। এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ অ্যাপেল চিটার ভিনেগার মিশিয়ে প্রতিদিন খেতে পারলে মাসিক নিয়মিত হবে।

নিয়মিত শরীরচর্চা করুনঃ সাধারণত আমরা শরীর সুস্থ রাখার জন্য এবং পেটে চর্বি কমানোর করে থাকি কিন্তু নিয়মিত মাসিক ঠিক রাখার জন্য আপনি চাইলে শরীরচর্চা এবং ব্যায়াম করতে পারেন। যদি কারো মাসিক নিয়মিত না হয় সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে মানুষের চাপ রয়েছে। অনিয়মিত মাসিক হলে অবশ্যই নিয়মিত শরীর এবং মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকুন।

 দারচিনিঃ সাধারণত দারচিনি ব্যবহার করা হয় রান্নার কাজে কিন্তু এই দারচিনি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার। অনিয়মিত মাসিক দূর করার জন্য দারচিনি খুবই কার্যকারী। নিয়মিত মাসিক দূর করার জন্য কাবা লেবুর রসের সাথে দারছিনের গোড়া ভালোভাবে মিশিয়ে খেতে হবে।। মাসিক নিয়মিত হওয়ার জন্য খুবই কার্যকারী এবং মাসিক হওয়া কালীন অবস্থায় ব্যাথা যদি হয়ে থাকে ব্যথা দূর হয়ে যাবে

সবজি ও ফল জুসঃ নিয়মিত হয় তাহলে ভালো। এবং পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে ।তাই অবশ্যই খাদ্যের তালিকাতে বেশি বেশি করে শাকসবজি ফলমূল রাখতে হবে। চাইলে ফলের জুস খেতে পারে। ফলের ঝুড়ি শরীর ঠান্ডা রাখতে এবং হরমোন। ভালো রাখতে সাহায্য করবে। 

আদাঃ অতিরিক্ত মাসিক দূর করতে আদা খুবই কার্যকরী তাই আদা ব্যবহার করতে পারেন। এক কাপ পানিতে এক চার আদা কুচি ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে কয়েক মিনিটের জন্য। এরপর এর সঙ্গে অল্প পরিমাণে চিনি ও মধুনিশিয়ে প্রতিদিন খাওয়ার পরে খেতে পারেন অনিয়মিত মাসে নিয়মিত হতে সাহায্য করে।
অ্যালোভেরারঃ আমরা জানি এলোভেরা। তোকে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে এলোভেরা খুবই কার্যকর। সেই সাথে অনিয়মিত মাসিক দূর করার জন্য এলোভেরা আপনার জন্য প্রয়োজন হতে পারে। অ্যালোভেরা পাতার রস অল্প পরিমাণে মধুর সঙ্গে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন।

মাসিকের ব্লিডি কম হওয়ার কারণঃ

  • অনেকের মাসিক হওয়ার সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং হয়ে থাকে আবার অনেকেরই একেবারে কম হয়। এখন জেনে নিন ব্রিডিং কম হওয়ার কারণ।
  • যে মহিলাদের হরমোন কম থাকে সেই মহিলাদের মাসিকের সময় ব্রিডিং কম হয়ে থাকে। তার কারণ হলো ইস্ট্রোজেন হরমোন জরায়ুর ভেতরে পুরুষত্ব বাড়ায়। অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণে ও অতিরিক্ত। খারাপ খাবার খাওয়ার জন্য এই সমস্যা দেখা দেয়।
  • যেসব মহিলাদের রক্ত সচলতা ও রক্তশূন্যতা সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় busin কম হয়ে থাকে।
  • অতিরিক্ত টেনশন মানসিক চাপ ইত্যাদি এসবের কারণে এ মাসিকে ব্লিডিং কম বেশি হতে পারে।
  • সাধারণত যারা নিয়মিত জন্ম নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষা তাদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় ব্রিডিং কম হয়ে থাকে আবার দেখা যায় অনেকের অতিরিক্ত পরিমাণে হয়।

অতিরিক্ত ব্লিডিংকরার ঔষধৎ

এই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে যদি মাসিকে ব্লিডিং কম না হয় সে ক্ষেত্রে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ওষুধ সম্পর্কে জানুন। অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে কারণ যদি ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ না করে আপনি নিজে নিজে কাজ করতে থাকেন সেক্ষেত্রে এতে আরো অন্যরকম সমস্যা হতে পারে তাই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে তারপর অতিরিক্ত করার ওষুধ খেতে পারেন।
প্রথমে আপনাকে একটি ভাল ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে তারপর আপনার অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার যে সমস্যাগুলো রয়েছে সেগুলো বলতে পারেন।
আপনার খাবারের প্রতিদিন খাদ্যের তালিকায়। আয়রন যুক্ত খাবার রাখতে হবে শাকসবজি ফলমূল অবশ্যই খেতে হবে।
প্রতিদিন নিয়ম করে আদা চা খেতে পারে। প্রথমে গরম পানি নিয়ে এর সঙ্গে দারচিনি মিশিয়ে খেতে পারেন। এর সঙ্গে আপনি অ্যালোভেরা জেল 
রাখতে পারবেন।
যদি ওষুধ না খেতে চান সে ক্ষেত্রে এই নিয়মগুলো অবলম্বন করুন যেমন নিজেকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে।

শেষ কথাঃঅতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ঔষধ ও অতিরিক্ত ঋতুস্রাব কেন হয় ।

উপরে উল্লেখিত বিষয়ের ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব কেন হয় অতিরিক্ত বিল্ডিং বন্ধ করার ঔষধ ইত্যাদি ইত্যাদি সম্পর্কে। মহিলাদের এই বিষয়গুলো খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি আমাদের পোস্টের সঙ্গে থেকে এই পোস্টে যে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো দেখে নিয়ম মেনে চলতে পারেন ইনশাআল্লাহ আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।


শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads