ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট

ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট

ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট

ডায়েট চার্ট আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমিয়ে দেবে । শরীরের অতিরিক্ত ওজন আমাদের মনে হয় ঝামেলাকর একটি বিষয়।  তাই শরীরের ওজন কমানোর জন্য আপনি এই বিষয় গুলো দেখতে পারেন । আমাদের শরীরে যখন ওজন বেড়ে যায় তখন আমাদের চলাফেরা অনেক কষ্ট হয়ে দাঁড়ায়  এবং ইহা শরীরের জন্য অনেক ঝুঁকিপূর্ণ । 

আমাদের যখন শরীরের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যায় তখন আমাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয় ।  তাই আমাদের সবসময়  শরীরের ওজন কমিয়ে রাখতে হবে । অনেকে হয়তো শরীরে অতিরিক্ত ওজনের জন্য খাওয়া-দাওয়া একদম ছেড়ে দেয় কিন্তু এর ফলে    শরীরের  বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় । 

তাই আমাদের সবসময় চেষ্টা করতে হবে শরীরের ওজন কমানোর জন্য ধীরে ধীরে কাজ করে এমন পদ্ধতি অবলম্বন করা। কিন্তু আপনি যদি সঠিকভাবে শরীরের ওজন কমাতে চেষ্টা করেন,  তাহলে শরীরের ওজন অল্প দিনে কমে যাবে ।

আপনি যদি শরীরের ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট ভালো করে মেনে চলেন খুব সহজে আপনার শরীরের ওজন বা চর্বি কমে যাবে ।  আপনার  দরকার হবে  তীব্র   মনোবল, একটুখানি ধৈর্য ।  আপনি যদি ধৈর্য দিয়ে  খাওয়া-দাওয়া কন্ট্রোল করতে পারেন, তাহলে অল্প কিছু দিনে আপনার শরীরের চর্বি বা ওজন কমে যেতে সাহায্য করবে । 

শরীরের ওজন কমানোর আগে প্রথমে আমরা জেনে নেব  ডায়েট কি ও ডায়েট চার্ট  কাকে বলে। 

  • ডায়েট চার্ট কি ও কেন ?
  • ডায়েট কি ?
  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট
  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট  এর উপকারী দিকগুলো ।
  • ডায়েট সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা ।

ডায়েট চার্ট কি ও কেন

ডায়েট চার্ট  হল আপনার বয়স এবং ওজন অনুযায়ী আপনার কি কি খাওয়া উচিত  এবং বয়স অনুযায়ী কি কি খাওয়া যাবেনা । এসবের উদ্দেশ্য হলো সবকিছু খাবার উদ্দেশ্যে   গুছিয়ে নেওয়া ।  কারণ বয়সের সাথে আপনার শরীরের জন্য কি কি প্রয়োজন সেগুলো আপনাকে বুঝতে হবে । 

 আপনি যদি অসময় বা অযথা  প্রয়োজন ছাড়া কোন খাবার খাওয়া বা সব খাবার বেছে না খাওয়া, এটা-সেটা খাওয়া ইত্যাদি করেন তা আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত মারাক্তক।  তার মানে হচ্ছে উল্টাপাল্টা খাওয়া খেলে আমাদের শরীরে মারাত্মক ক্ষতি করে দেয় ।  এর ফলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে ।

ডায়াবেটিস সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় । তাই আমাদের সবসময় চেষ্টা করতে হবে ভুলভাল কিছু খাবার না খেয়ে বরঞ্চ ঠিকঠাকভাবে খাবার খাওয়া এর ফলে আপনার শরীর থাকবে সুস্থ । মূল কথা হচ্ছে . ডায়েট চার্ট মানে কোন খাবার কোন সময় খেতে হবে সে উদ্দেশ্য নিয়ে খাবার খাওয়া কে. ডায়েট চার্ট  বলে । 

ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট জেনে নিন 

লেবুর রস ও পানি 

ডায়েট চার্ট কিছু গাইডলাইন মানে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত মেদ যেমন ঝরতে পারে তেমনি শরীরে অতিরিক্ত রুগ্ন সমস্যা কেটে যেতে পারে  । ব্যালেন্স ডায়েট এর মাধ্যমে ওজন কমানো ও বাড়ানো সম্ভব । বর্তমান যুগে সবাই চায়  কিভাবে শরীরের ওজন কমানো যায় । তাই শরীরের ওজন কমানোর সবথেকে চাহিদা বেশি । 

ডায়েট চার্ট ওজন কমানোর জন্য

আপনার শরীরের ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে ধৈর্য ও ইচ্ছাশক্তি এবং চেষ্টা আর একটি হচ্ছে পারফেক্ট  ডায়েট চার্ট । 

একটি স্বাস্থ্যস্মমত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট আপনার শরীরে অতি দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে । আপনি যদি এ কাজগুলো করতে পারেন তাহলে আপনার শরীর থাকবে সুস্থ । 

ডায়েট চার্ট অনুসরণ করে মনের ইচ্ছা থাকলে অনেক সহজ ভাবে করতে পারবেন । এক মাসের মধ্যে আপনার শরীরের বাড়তি ওজন অল্পদিনে কমতে সাহায্য করবে ।  এখানে আরেকটি কাজ করতে হবে সেটা হচ্ছে আমরা অনেকে অনেক সময় ওজন কমানোর জন্য না খেয়ে থেকে ওজন কমাতে চেষ্টা করি ।  কিন্তু এর ফলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ এবং শরীরের দুর্বলতা ভাব শুরু হয় এবং অসুস্থ বোধ হয় । 

 কিন্তু এসব করে কখনো আপনার শরীরের ওজন কমবে না । না খেয়ে থেকে আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে আপনার শরীরের উপকার এর থেকে বেশি ক্ষতি হবে ।  তাই আমরা কখনও এই ভুলটি করতে যাব না ।

ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট

  • সকালের  খাবারের সময় ৬.০০----৭ ৩০ পরিমান মত পানি হালকা গরম করে একটু লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খালিপেটে খেয়ে নিন ।।
  • ৮.০০----৯.০০        ২.৩ পিস  ডিম সিদ্ধ অথবা ভেজে খেতে পারেন । এর সঙ্গে আপনি নিতে পারেন অল্প পরিমাণে শাক ভাজি ।
  • দুপুরের খাবারের সময় ; ১.০০ ---- ২.০০  দুপুরের  খাবার নিতে হবে এক কাপ ভাত ।  ভাতের সঙ্গে আপনি চাইলে দুপুরে সব আইটেমের সবজি খেতে পারেন ।  মুরগির মাংস , গরুর মাংস  , মাছ  ,খাসির মাংস. ইত্যাদি । 
  • বিকেলের খাবারের সময় .৪.০০ - ৫.০০  বাদাম ,  খেজুর ,  কলা ,  ছোলা , ডাবের পানি ,  পেস্তা বাদাম ,  ইত্যাদি। 
  • রাতের খাবারের সময় ; ৮ . ০০  রাতের খাবার বিভিন্ন ধরনের সবজি , পাটের শাক ,  ফুলকপি ,  পালং শাক ,  গাজর ,  টমেটো ,  শসা ,লেটুস ,  ঢেঁড়স ,  করলা , সিম , গরুর মাংস ,  মুরগির মাংস ,  খাসির মাংস ,  ও দুই পিস মাছ ভাজি  ইত্যাদি । কিন্তু রাতে ভুলেও ভাত  খাওয়া যাবেনা ।   আপনি যদি রাত্রে ভাত খান তাহলে আপনার পেটে যে চর্বি রয়েছে সেগুলো কখনো কমবেনা । 

ওজন কমানোর কিছু নিয়ম 

প্রথমে আপনাকে প্রতিদিন এক সময়ে খাবার খেতে হবে ।  সব সময় পরিমাণ মতো খেতে হবে । আরেকটি জিনিস খেয়াল রাখতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি ভুলেও কখনো সোয়াবিন তেল ব্যবহার করবেন না ।  সবকিছু রান্না করে খেতে হবে সরিষার তেল দিয়ে । 

 দিনে আমরা খাওয়ার পর একটু ঘুমিয়ে নেই ।  কিন্তু এই কাজটি করা যাবে না ।  সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণ ব্যায়াম করে নিন এবং শরীরে সূর্যের আলো লাগিয়ে নিন ।  এসবের কারণ হচ্ছে সারাদিন আপনার শরীর সুস্থ থাকবে  এবং কোন কাজেতে দুর্বলতা ভাব হবে না ।  মনে আনন্দ রেখে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন ।  

রাতে ঠিক সময় ঘুমোতে যেতে হবে ।  আটটা নয়টা দিকে  ঘুমোতে হবে ।  আপনি যদি রাত্রে দেরি করে ঘুমান তাহলে আপনার ডায়েট  চাট করে কোন কাজে আসবে না । তাই আপনাকে আটটা ও 9 টার মধ্যে ঘুমোতে হবে ।  এবং খুব ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে ।  

আপনি প্রতিনিয়ত এই কাজগুলো করতে পারলে আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে ।  এবং শরীরের চর্বি কমে যেতে সাহায্য করবে । তবে আপনাকে সবসময় সবগুলো নিয়মে মনোযোগ দিয়ে করতে হবে ।  আপনি এই নিয়মগুলো যদি ঠিকঠাক ভাবে করতে পারেন তাহলে আপনার অল্প দিনে শরীরের ওজন কমে যাবে এবং চর্বি কমে যাবে । 

তবে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে পরিমাণের বাইরে কোনো কাজ বা পরিমাণ এর বাইরে কোন খাবার খেতে যাবেন না তাহলে আপনার কোন কাজে উপকার হবে না  । বরঞ্চ ক্ষতির দিকে এগিয়ে যাবে ।  সবকিছু খেয়াল রেখে আপনি ঠিকঠাক ভাবে অল্প কিছুদিনের জন্য কাজগুলো করে যান তাহলে আপনার কাজের উপকার আপনি নিজেই পাবেন । শরীরের ওজন কমানোর জন্য আপনি এই নিয়মগুলো মেনে চলুন । 

আমরা ভুলেও কখনো বাইরে থেকে কোন খাবার খেতে যাব না ।  ঘরে তৈরি খাবার খেতে হবে ।  আমরা বাইরে থেকে বিভিন্ন ধরনের তেলে ভাজা খাবার ও জমিয়ে রাখা কিছু খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু এতে শরীরের অনেক ক্ষতি হয় । আপনাকে সব সময় নিয়মমতো এবং সময়মত খাবার খেতে হবে সব থেকে মূল্যবান কথা হচ্ছে সবগুলো নিয়ম মেনে চলতে পারলে আপনি অল্প কিছু দিনে শরীরের ওজন কমিয়ে নিতে পারবেন । 

ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর  চাট অনুসরণ করার সবচেয়ে বড় অর্জন হতে পারে নিজের লক্ষ্য মনোযোগ ও শরীরের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করবে ।  আপনাকে কখন কোন খাবার খেতে হবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আপনার কাছে যদি সম্পূর্ণ গাইড লাইন  চার্ট  তৈরি করা থাকে তাহলে  আপনি ওজন উপকার পাবেন । 

ওজন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট

শরীরের  ঠিকঠাকভাবে ওজন সুষম পুষ্টির ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে ।  এর কারণ হচ্ছে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ রক্ষা করে এবং শরীর সুস্থ থাকে ।

আপনার সব সময় চেষ্টা করতে হবে অস্বাস্থ্যকর খাবার না খেতে ।  স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে আপনি সুস্থ থাকুন ও রোগ থেকে মুক্তি থাকুন । ডায়েট চার্ট সঠিক সময় নির্দেশনা করে খাবারের নির্ধারিত সময় খাবারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে । 

ওজন কমাতে পুষ্টিকর খাবারের তালিকা সম্পর্কে  জেনে নিন ।

আপনার জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করে আপনাকে রাখি মেদহীন সুস্থ এবং সুন্দর জীবন সঠিক খাবার সঠিক সময়ে ব্যবহার করতে হবে ।  তাহলে আপনার জীবন হবে সুন্দর । সুস্থ মন ও সুস্থ দেহ আপনাকে প্রতিদিন এ কাজে আগ্রহী করে তুলবে । 

 ডায়েট সম্পর্কে ভুল ধারণা জেনে নিন

আমরা অনেকেই ভুল ডায়েট  চার্ট অনুসরণ করে  শরীরের ওজন কমাতে চেষ্টা করি ।  কিন্তু  এসব ভুলের কারণে আমাদের শরীরে মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায় ।  এজন্য আপনাকে সঠিকভাবে জেনে বুঝে কাজ করতে হবে ।  আমরা বাঙালি এটা জানি যে ডায়েট মানে হচ্ছে না খেয়ে থাকা ।  কিন্তু এই বিষয়টা হচ্ছে ভুল ধারণা ।  আপনি খাবার খাবেন ,  কিন্তু পরিমাণের বাইরে খাবার খাওয়া যাবেনা ।  পরিমাণ অনুযায়ী খাবার খেতে হবে সব সময় । 

এজন্য সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে ডায়ারের  সঠিক কাজ কি । আপনি যদি ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে পারেন বা জেনে নিতে পারেন এরপর আপনি শুরু করুন ।  এরপর আপনার কোনো রকম ক্ষতি হবে না বরঞ্চ ডায়েট করার পর অনেক উপকার হবে ।  তাই আমাদের সঠিক ডায়েট চার্ট ফলো করে ডায়েট করতে হবে । 

শেষ কথা

ওজন কমানোর জন্য নিজেকে পারফেক্ট ভাবে স্লিম করে রাখুন । এর জন্য আপনাকে সঠিকভাবে ডায়েট চার্ট ফলো করতে হবে ।  আপনি যদি স্লিম থাকতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিন এই নিয়ম গুলো করতে হবে ।  শরীর স্লিম করার জন্য  ডায়েট চাট  ফলো করার  পাশাপাশি নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে । 

বিশেষ কথা হল আপনি খুব ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে   1 থেকে আধা ঘন্টা হেঁটে  আসুন ।  এবং এক ঘণ্টা ব্যায়াম করে নিন  । এর ফলে আপনার শরীরের ওজন কমানোর জন্য খুব দ্রুত সাহায্য করতে পারেন হাঁটা এবং ব্যায়াম ।  এখানে আরেকটি কথা হচ্ছে আপনি ভুলেও কখনো মিষ্টি খাবেন না ।  আপনি যদি সোয়াবিন তেল ও মিষ্টি জাতীয় কোন খাবার এবং তেলেভাজা কোন খাবার খাওয়া বন্ধ করতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে অতি তাড়াতাড়ি ওজন কমে যাবে এবং পেটে চর্বি সেটাও কমে যাবে । 

 তাই আপনি চাইলে একটু কষ্ট করে এই নিয়মগুলো মেনে চলতে পারেন ।  আপনি যদি কষ্ট করেন তাহলে একদিন আপনি কষ্টর ফল ফিরে পাবেন ।  তাই আপনি নিয়মিত কাজগুলো করে  পারেন  । 

প্রতিদিন অন্তত পক্ষে আপনাকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে ।  এবং প্রতিদিন  আধাঘন্টা হাঁটতে হবে ।  সঠিক সময়ে ঘুমাতে হবে ।  সঠিক সময়ে খাবার খেতে হবে ও নিয়মিত খাবার খেতে হবে ।  আপনি যদি প্রতিদিন এ কাজগুলো করতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে বাড়তি ওজন কমে যাবে এবং চর্বি কমে যাবে । এরপর আপনি অনেক ভালোভাবে চলতে পারবেন আপনার শরীরে কোন রোগ বা অস্বস্তিকর দুর্বলতা ইত্যাদি থেকে আপনি দূরে থাকবেন । 

 আরেকটি কথা হচ্ছে আমরা সাধারণত চর্বি বা শরীরের ওজন কমানোর জন্য এসব করে থাকি কিন্তু করার অনেক নিয়ম বা উপকার রয়েছে ডায়েট করার পর আপনার শরীরে কোন ধরনের রোগ হবে না আপনি সবসময় সুস্থ থাকবেন  ।  তাই আপনাকে সবসময় এই কাজগুলো করতে হবে তাহলে আপনার জীবন হবে সুখের এবং শান্তির জীবন ।  আপনি যেকোনো কাজ করে শান্তি পাবেন এজন্য আপনাকে এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে । 

 আমরা জেনে নিলাম ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট এবং কিভাবে শরীরের বাড়তি ওজন কমানো যায় এবং কিভাবে শরীরের চর্বি কমানো যায় ইত্যাদি । 


শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads