সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি

 

সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি
সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি

সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি/সন্তানকে সুয়ে দুধ খাওয়ানোঃ

বাচ্চাকে শুয়ে থেকে দুধ খাওয়ানো খুবই ভালো কারণ আপনি আপনার বাচ্চাকে একদম লম্বা করে বুকের সাথে চাপ দিয়ে ধরে তারপর আপনি বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। শুয়ে থেকে খাওয়ানো খুবই ভালো কারণ বাচ্চা সঠিকভাবে দৌড় পেয়ে থাকে। এমন ভাবে দুধ খাওয়াতে হবে যেন বাচ্চার নাকি কোন চাপ না লাগে নাকে যদি চাপ লাগে সে ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাচ্চা সুস্থতার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে প্রত্যেক মায়ের। 

একটানা শুয়ে থেকে দুধ খাওয়ানো সম্ভব হয় না সে ক্ষেত্রে অনেক মা পোসি থেকে দুধ খাওয়াতে যায় সে ক্ষেত্রে আপনার বসে থাকা খাওয়ানোর ধরন হচ্ছে পিঠের পিছনে একটি বালিশ দিয়ে আপনি একদম সোজা হয়ে বাচ্চা বুকের সাথে মিশিয়ে তারপর বুকের দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় আমাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধৈর্য ধারণ করতে হবে বাচ্চাকে এমন ভাবে দুধ খাওয়াতে হবে যেন বাচ্চা বুকের কালো অংশটুকু মুখের ভিতর দিয়ে দুধ খেতে পারে। আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে একটি স্তন থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ খাওয়া শেষ হলে তারপর আপনি আরেকটি স্তন থেকে দুধ খাওয়াতে পারবেন। একটি স্তন থেকে একটু খাওয়ানোর পর আরেকটি স্পেন থেকে একটু খাওয়ানো এটা একদম উচিত নয় এক স্তনের দুধ খাওয়ানো শেষ করে আরেক স্তনের দুধ খাওয়াতে হবে।

বাচ্চাকে প্রথমে দুধ খাওয়ানোর সময় অল্প দুধ আসে তারপর ধীরে ধীরে দুধ বেড়ে যায়। যখন কম দুধ আসে তখন বাচ্চাকে খাওয়াতে গেলে একটু কষ্ট হয় সে ক্ষেত্রে আপনি যদি প্রতিদিন সঠিকভাবে সঠিক নিয়মে পর্যন্ত পরিমাণে দুধ খেতে দেন। একপর্যায়ে মায়ের বুকের দুধ এতটা পরিমাণে বেড়ে যাবে যা আপনার বাচ্চাকে শেষ করতে পারবে না।

মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো জেনে নিন। বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে একজন মায়ের 15 থেকে 45 মিনিট আগে এক থেকে দুই গ্লাস পানি অথবা তরল খাবার খেয়ে তারপর বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর আগে আপনাকে অবশ্য এক থেকে দুই গ্লাস পানি খেয়ে তারপর বুকের দুধ খাওয়াতে হবে যার ফলে বুকের দুধ বেশি করে আসবে। প্রতি দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরপর বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় বাচ্চা কান্না না করা পর্যন্ত দুধ না খাওয়ালে কোন সমস্যা নেই।

এমন কিছু মাইরা রয়েছেন যারা চাকরিজীবীর কারণে বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে বাচ্চাকে সঠিকভাবে সঠিক সময়ে দুধ খাওয়াতে পারছে না সে ক্ষেত্রে মায়েদের অফিসে যাওয়ার আগে দুধ পাম করে ফ্রিজে রেখে যেতে পারেন তবে কখনো ঠাণ্ডা দূর বাচ্চাকে খাওয়াতে যাবেন না আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা পর এই দুধ গুলি চায় আর না খাওয়ানো হয়। এই দুধগুলো আসলেও খাওয়ানো একদিন না কিন্তু কি আর করা যাবে।

শিশু বুকের দুধ খেতে চায় না কেনঃ

। আপনার শিশু বুকের দুধ খেতে না চাওয়া কিছু কারণ রয়েছে সেগুলো জেনে নিন আপনার শিশু যদি বুকের দুধ খেতে না চায় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার স্তনে ঘামের দুর্গন্ধ রয়েছে অপরিষ্কার থাকার কারণে এবং আপনি যে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছে সে পজিশন সঠিকভাবে না হলে বাচ্চার সুবিধা মত খেতে দেওয়া বাচ্চা সঠিকভাবে দুধ পাচ্ছে কিনা তার দুধ খেতে কষ্ট হচ্ছে কিনা ইত্যাদি এসব ভেবেচিন্তে আপনি আপনার সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন আপনার সন্তান। সমস্যাগুলো যদি হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার বাচ্চা দুধ খেতে চাবেনা তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এই সমস্যাগুলো দূর করে ফেলুন আপনার বাচ্চা দুধ খেতে চাইবে। আবার কিছু সমস্যা রয়েছে বাচ্চার মুখে যদি খা বা জীব বা কোন সমস্যা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে দুধ খেতে চায় না এবং অসুস্থ থাকলে সে একটু বিরক্ত করবে এই সমস্যাগুলোর কারণে দুধ খেতে চায় না।। কিন্তু মায়েদেরকে বুঝে নিতে হবে বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চায় না কেন তারপরে আপনি আপনার বাচ্চাকে সঠিক পজিশন বুঝে খাবার দেন। 

একটি বাচ্চা যদি অনেকদিন অসুস্থ থাকে সেক্ষেত্রে বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চায় না। আমরা বড় রাত যেমন অসুস্থ থাকলে খাবার খেতে ভালো লাগে না ঠিক তাদের সময় এরকম ঘটনাটাই ঘটে। সব থেকে মূল্যবান কথা হচ্ছে আপনার শিশু যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পজিশন সঠিকভাবে না হওয়ায় সেক্ষেত্রে বাচ্চা দুধ খেতে চায়না । তাই অবশ্যই বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর আগে পুজিশন ভাবে নিয়ে তারপর দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন আপনার বাচ্চা দুধ খাবে।

আবার আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা যদি সঠিকভাবে বুকের দুধ না পায় সে ক্ষেত্রে তারা দুধ খেতে চায় না বিরক্ত করে তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে যদি দুধ পায় সে আর আপনাকে বিরক্ত করবে না। দুধ যতটুকু খাওয়ার প্রয়োজন পড়বে বাচ্চা ততটুকুই খাবে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পায়।। তাই অবশ্যই আপনাকে সঠিক পজিশন বুঝে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে হবে। 

কিছু কিছু মায়েরা রয়েছেন যারা বুকের দুধের পাশাপাশি ফর্মুলাযুক্ত কিছু দুধ খাওয়ায় সেক্ষেত্রে তারা আর বুকের দুধ খেতে চায় না। তাই অবশ্যই যে কোন একটি খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। ফর্মুলা যুক্ত দুধগুলো খাওয়ানোর কারণে তারা আর মায়ের  মজা পায় না যার ফলে তারা মায়ের বুকের দুধ খেতে চায় না। এরকম কিছু সমস্যার কারণে আপনার বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চায় না। এই সমস্যা গুলো যদি সঠিক থাকে সে ক্ষেত্রে বাচ্চা যদি দুধ খেতে না চায় তাহলে আপনি সর্বশেষে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

শিশু যদি বুকের দুধ খেতে না চায় করণীয় কিঃ

আপনার শিশু বুকের দুধ খেতে চায় না সেজন্য কিছু কারণ জেনে নেই যেমন মায়ের স্তনে ময়লা ও দুর্গন্ধ থাকলে বাচ্চা অসুস্থ থাকলে বাচ্চা দীর্ঘদিন খারাপ লাগলে এবং মা যদি সঠিক পজিশনে দুধ খাওয়াতে না পারে এরকম বিভিন্ন সমস্যার কারণে বাচ্চা বিলুপ্ত হয়ে দুধ খেতে চায় না। এবং আপনি যদি আপনার বাচ্চাকে ফর্মুলা দুধের অভ্যাস করে থাকে তাহলেও বাচ্চা দুধ খেতে চাবেনা আর যদি বাচ্চার ক্ষুধা লাগেনি আপনি জোর করে খাওয়াতে চান ইত্যাদি। ৩০ থেকে ৬০ মিনিট পরপর যদি আপনি আপনার বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে চান আপনার বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চান না।

দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে আপনার বাচ্চা কখনো দুধ খেতে যাবে না। তাই এই নিয়মগুলোকে আপনার ফলো করতে হবে। মধ্যে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোর মধ্যে অনেক কিছু আলোচনা করা হয়েছে যদি এই সমস্যা গুলোর কারণে সমাধান না হয় এবং যেকোনো সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিবেন।

ইসলামে শিশুদের দুধ ছাড়ানোর সময়ঃ

ইসলামের শিশুদের দুধ ছাড়ানোর সময় পূর্ণ দুই বছর পর্যন্ত। কোন মা যদি চায় আরো 6 মাস তার বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করাতে পারেন। সূরা আহকাফ এর পনের আয়াতে এই বিষয়ে বলা হয়েছে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে ক্ষেত্রেও এই নিয়ম এরাও বলে থাকে বাচ্চাকে কমপক্ষে দুই বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ পান করাতে হবে।

শিশু যদি বুকের দুধ না পেয়ে থাকে করণীয় কিঃ

আপনার বাচ্চা যদি বুকের দুধ সঠিকভাবে না পায় তার কারণ মা সঠিক পজিশনে বুকের দুধ খাওয়াতে পারছেন না প্রথম সন্তানের মা বা সন্তান জন্ম দেওয়ার এক থেকে দেড় মাস দুধ খাওয়াতে একটু অসুবিধা হতে পারে। সে সময় বাচ্চা সঠিক মত বুকের দুধ পায় না যদিও এটি সব মায়ের ক্ষেত্রে হয় না। তবে সময় হলে এই সমস্যাগুলো সমাধান হয়ে যায়। তাই অবশ্যই মায়েদেরকে মনে রাখতে হবে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পজিশন জানা খুবই জরুরী।

শিশু যদি বুকের দুধ না পায় তার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে মায়ের খাদ্য তালিকা সন্তান জন্ম দেওয়ার পর থেকে মা ও গর্ভবতী থাকা অবস্থায় মা ঠিকমতো এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী না চলে তাহলে বাচ্চা বুকের দুধ পায় না বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর ২০ থেকে ৩০ মিনিট বা এক ঘন্টা আগে বাচ্চার মাকে বেশি করে পানি খেতে হবে অথবা তরল জাতীয় যে খাবারগুলো রয়েছে সে খাবারগুলো খেয়ে তারপর বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে হবে আপনাকে অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়া।

অনেক সময় কিছু ডাক্তারের সমস্যার কারণে বাচ্চা বুকের দুধ পায়না সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে মেডিসিন খেতে পারেন এই ছাড়াও ডাক্তারের গাইডলাইন অনুযায়ী চলতে পারেন।

তাই মায়েদেরকে বলব আপনারা আপনার বাচ্চার ক্ষতি যদি চান তাহলে ফর্মুলা দুধ খাওয়াবেন আর যদি ভালো চান তাহলে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াবেন। বাচ্চার থেকে বাচ্চার মায়ের যত বেশি হবে মায়ের বেশি বেশি খেতে হবে মায়ের বেশি যত্ন নিতে হবে তবেই আপনার বাচ্চা বুকের দুধ পাবে পর্যাপ্ত পরিমাণে।

মায়ের যত্ন যদি সঠিকভাবে না হয় সে ক্ষেত্রে বাচ্চা দুধ কম পাবে তাই মায়ের অবহেলার কারণে বাচ্চা অনেক কষ্ট করে থাকে তাই মায়েদের সঠিকভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিযুক্ত খাবার খেতে পারেন এবং ভালো খাবার খেতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনার ভাল মন্দ খাওয়ার কারণে আপনার শিশু পর্যায় তো পরিমাণে বুকের দুধ পাবে।

কিভাবে বুঝবেন বাচ্চা বুকের দুধ পাচ্ছে কিনাঃ

মা নিজেই বুঝতে পারবেন তার বাচ্চা তার বুকের দুধ পাচ্ছে কিনা। এটি অজানা কোন বিষয় নয়।। বাচ্চা বুকের দুধ খাওয়ার সময় বাচ্চা মিটিমিটি হাসি দেবে। এক কথা হচ্ছে বাচ্চা যদি বুকের দুধ পেয়ে থাকে তাহলে বাচ্চা তৃপ্তি মিটিয়ে বুকের দুধ খেয়ে যাবে বাচ্চা কখনো বিরক্ত হবে না এবং মাকেও কখনো বিরক্তবোধ করতে হবে না। খাওয়া শেষ হলে হাসিমুখে এসে এমনিতে ছেড়ে দেবে
বাচ্চাকে প্রতি দুই থেকে তিন ঘন্টা পর পর বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে। বিরক্ত বাচ্চা যদি সঠিক যা কখনো কান্না করবে না মাটি কখনো বিরক্ত করবে না এতোটুকু। একজন বাচ্চার মধ্যে থাকলে বুঝতে হবে বাচ্চাগুলো সঠিকভাবে পাচ্ছে। 

বাচ্চারা বুকের দুধ কামড়ায় কেন জানেনঃ

কিছু কিছু খেয়ে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বাচ্চাদের দুধ খাওয়াতে গিয়ে বাচ্চারা বুকে কামড় দিয়ে থাকে। পেটে স্বাভাবিক একটি বিষয়। দুধের প্রবাহকে কমানোর জন্য দুধ খাওয়ানো বন্ধ করার জন্য অথবা অবস্থা বা পজিশন পরিবর্তন করার জন্য বাচ্চারা নিপরে কামড়ায়। আবার দেখা যায় অনেক সময় পজিশন ঠিক না থাকলে এবং বুকের দুধ পর যত পরিমাণে না পেলে তারা বিরক্ত হয়ে কামড় দিয়ে থাকে।

বুকের দুধ পাওয়ার দোয়া/শিশু বুকের দুধ খেতে না চাইলে তার দোয়াঃ

প্রত্যেকটি মুসলমান মায়েদেরকে উচিত শিশুকে দুধ খাওয়ানোর আগে দোয়া পড়া। আমাদের মধ্যে এমন কিছু মায়েরা রয়েছে যারা জানে না বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর দোয়া রয়েছে। এবং কি দোয়া পড়তে হয়। সাধারণত যারা বাচ্চার বুকের দুধ খাওয়ানোর দোয়া বলতে পারেনা তারা বিসমিল্লাহ বলে তারপর বুকের দুধ খাওয়ায়।। বিসমিল্লা বলার কারণে বুকের দুধ দিয়ে বরকত হয় । সবথেকে বেশি ভালো হবে বিসমিল্লাহ সঙ্গে আপনি যদি দুধ খাওয়ানোর দোয়া পড়েন দোয়া গুলো হচ্ছে সূরা ইখলাস সূরা ফালাক সূরা নাস ও আয়াতুল কুরসি এই সূরা গুলো পড়ে আপনি আপনার বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে যাবেন।

আপনার বাচ্চা যখন দুধ খেতেন না চাইবে তখন আপনি বিসমিল্লাহ পড়ে মালিশ করে দিয়ে তারপর বাচ্চাদের দুধ খাওয়াতে হবে। আপনার শিশু যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ না পায় দুধ না পাওয়ার কারণে কান্নাকাটি করে এবং দুধ না পাওয়ার কারণে বিরক্ত করে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি উপরে উল্লেখিত বিষয়ের দোয়া উল্লেখ করা হয়েছে সে দুয়াগুলো পড়ে তারপরে আপনি আপনার বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে যাবেন ইনশাল্লাহ বাচ্চা সঠিকভাবে দুধ পাবে এবং দুধ খেতে চাইবে।

বুকের দুধ বৃদ্ধির আমল ও দোয়া/বুকের দুধ বাড়ানোর দোয়াঃ

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির দোয়া হচ্ছেঃ
ফিহিমা আয়না নী তাজরিয়ান এটি সূরা নাহল এর ৫০ নম্বর আয়াত
মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করার জন্য এই দোয়াটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই দোয়াটি প্রতিদিন কমপক্ষে সাতবার পড়বে।। মায়ের বুকে ফু দিতে হবে যে বাচ্চাগুলো বুকের দুধ পায় না মায়ের বুকে দুধ শুকিয়ে যায় তারাই একমাত্র এই দোয়াটি পড়তে পারেন।

বুকের বৃদ্ধির জন্য আরো কিছু। দোয়া এবং আমল রয়েছে আমি উপরে লিখিতে ভেসে যেগুলো দিয়েছি সেগুলো পড়ে আপনি নিয়মিত আপনার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করে ইনশাআল্লাহ সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

মায়ের বুকের দুধ বাড়ানোর উপায়/বুকের দুধ বৃদ্ধি করার ঘরোয়া উপায়ঃ

বাচ্চার জন্য মায়ের বুকের দুধ খুবই খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনে পুষ্টিকর খাবার।। তাই একটি বাচ্চার যদি পর্যট পরিমাণে মায়ের বুকের দুধ পেয়ে থাকে তাহলে সেটা হবে সবথেকে ভালো মায়ের বুকের দুধ একটি বাচ্চা যদি সঠিকভাবে না পায় সে ক্ষেত্রে সেই বাচ্চা। সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে পারবে না তাই বাচ্চাকে সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য অবশ্যই আমাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে মায়ের বুকের দুধ দিতে হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করার ঘরোয়া উপায় চিকিৎসারাও মাধ্যমে মায়ের। বুকের দুধ বৃদ্ধি করা যায় এর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল বেশি বেশি করে মা দেওয়ার আগে তরল জাতীয় খাবার ও বেশি বেশি করে পানি পান করতে হবে এবং মাকে ঘন ঘন বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে হয় সব সময় চেষ্টা করতে হবে মায়ের বুকের দুধ কিভাবে বাচ্চাকে খাওয়ানো যায়। আপনি আপনার শিশুকে দুধ খাওয়ানোর পজিশন সঠিক কি কি তারপর বুকের দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন এতে আপনার শিশু সঠিকভাবে দুধ পাবে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি হবে।
শাহীন

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads

Ads